বুধবার, ৪ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫
চোখ ধাঁধাঁনো যে সকল প্রযুক্তি দেখবেন ২০২০ টোকিও অলেম্পিকে ।
Do you like this ?
কেমন আছেন সবাই? আশা করি ভাল আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় ভাল আছি। এই টিউনে ২০২০ টোকিও অলেম্পিক সম্পর্কে লেখার চেষ্টা করেছি আশা করছি আপনাদের ভাল লাগবে। আসলে আমি প্রযুক্তিকে অনেক বেশি ভালবাসি আর টেকটিউন্স কে ভালবাসি বলেই টেকটিউন্সে টিউন করা । চলুন তাহলে শুরু করা যাক আজকের এই টিউন ।
১৯৬৪ সালের পর টোকিও এবারই পেল ক্রীড়া মহোৎসব আয়োজনের মর্যাদা।
টোকিওই প্রথম এশীয় নগরী হিসেবে অলিম্পিক আয়োজনের দায়িত্ব দ্বিতীয় বারের মত পেতে যাচ্ছে।

এ অলিম্পিকের অর্থনৈতিক মূল্য প্রায় তিন ট্রিলিয়ন ইয়েন হতে পারে। ২০১১ সালের ভয়াবহ ভূমিকম্পের পর নিজেদের ঘুরে দাঁড়ানোর জানান দিতে অলিম্পিক আয়োজন করতে ইচছুক টোকিও। উল্লেখ্য, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে পরাজয়ের পর নিজেদের পুনরুত্থান জানান দিতে ১৯৬৪ সালে অলিম্পিক গেমসের আয়োজন করেছিল জাপান।

নিজেদের সক্ষমতা দেখাতে টোকিও ইতিমধ্যে অনেক ভেন্যুর নির্মাণসম্পন্ন করে ফেলেছে। জাপানের পরিকল্পনাবিদরা এমনভাবে ভেন্যুর ডিজাইন করছে যেন অলিম্পিক ভিলেজের আট কিলোমিটারের মধ্যেই ৮৫ ভাগ খেলার ইভেন্ট আয়োজন করা যায়।
১৯৬৪ সালের জাপানের জাতীয় স্টেডিয়ামটি এবারও অলিম্পিকের প্রধান ভেন্যু হিসাবে ব্যবহৃত হবে। তবে স্টেডিয়ামটিকে আরো আকর্ষণীয় করতে এটাকে একটি ফ্লাইং সসারের আকৃতি দেয়া হবে। স্টেডিয়ামটির ধারণ ক্ষমতা ৮০ হাজার।

টোকিও সরকারের ধারণা, অলিম্পিক গেমস তাদের পর্যটনশিল্পে প্রায় দেড় ট্রিলিয়ন ইয়েনের চাহিদা তৈরি করবে। এটা আসবে অলিম্পিক সামগ্রী বিক্রয় ও আবাসন খরচ থেকে।
বেসরকারি খাতের বিনিয়োগসহ এটা তিন ট্রিলিয়ন ছাড়াতে পারে। সেই সাথে দেড় লাখ নতুন কর্ম সংস্থান সৃষ্টি হবে।

আজ আমরা জানার চেষ্টা করব টকিও অলেম্পিকের সবছেয়ে বড় চমক 8K প্রযুক্তি সম্পরকে।
2020 অলেম্পিকে সরাসরি সম্প্রচার করা হবে । সম্পূর্ন HD কোয়ালিটি ভিডিও দেখতে পাবেন। এখানে হাইব্রিড ব্রডকাস্ট সিস্টেম ব্যাবহার করা হবে। আপনি Comment ও Tweet করতে পারবেন যা সরাসরি Screen এ comment ও Tweet দেখতে পাবেন। এছাড়া খেলার স্কোর ও বিস্তারিত তথ্য স্পষ্টভাবে স্ক্রিনে দেখতে পাবেন।
32 মেগাপিক্সেল ক্ষমতা সম্পন্ন ক্যামেরা ব্যাবহার করা হবে। আর কেমেরাটি অনেক বেশি সংবেদনশীল । এবং সাধারন ক্যামেরা থেকে ১৬ গুন প্রখর।

8K টেকনোলোজির ক্যামেরা

এটা হচ্ছে সেই ক্যামেরা যা দিয়ে ১৯৬৪ সালে সর্বপ্রথম টোকিও অলেম্পিকে সরাসরি সম্প্রচার করা হয় সম্পুর্ন কালার ভিডিও ।

সাউন্ড রিসিভার

আর এগুলো হচ্ছে মাইক্রোফোন যা দিয়ে খুব ভাল মানের সাউন্ড রেকর্ড করা সম্ভব।

লাইভ সাবটাইটেল দেখতে পারবেন । জাপানি ভাষা বুঝর সাধ্য আমাদের নাই তাই জাপানিরা একটু আগে ভাগেই সতর্কতা অবলম্বন করছে বলে মানে হচ্ছে।

Sign-Language

আরো থাকছে বোবা দের জন্য সয়ংক্রিয় সাইন-লেংগুয়েজ ।

ইনস্ট্যান্ট ট্রান্সলেট সিস্টেম

সয়ংক্রিয় ভাবে তাৎখনিক অনুবাদ করতে পারে এমন ডিভাইস ব্যবহার করা হবে ।

উন্নত মানের Money Transferring System তো থাকছেই ।
টিউনটি কেমন হল কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না। কোন ভুল ত্রুটি থাকলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।
কষ্টকরে টিউনটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ।
১৯৬৪ সালের পর টোকিও এবারই পেল ক্রীড়া মহোৎসব আয়োজনের মর্যাদা।
টোকিওই প্রথম এশীয় নগরী হিসেবে অলিম্পিক আয়োজনের দায়িত্ব দ্বিতীয় বারের মত পেতে যাচ্ছে।

এ অলিম্পিকের অর্থনৈতিক মূল্য প্রায় তিন ট্রিলিয়ন ইয়েন হতে পারে। ২০১১ সালের ভয়াবহ ভূমিকম্পের পর নিজেদের ঘুরে দাঁড়ানোর জানান দিতে অলিম্পিক আয়োজন করতে ইচছুক টোকিও। উল্লেখ্য, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে পরাজয়ের পর নিজেদের পুনরুত্থান জানান দিতে ১৯৬৪ সালে অলিম্পিক গেমসের আয়োজন করেছিল জাপান।

নিজেদের সক্ষমতা দেখাতে টোকিও ইতিমধ্যে অনেক ভেন্যুর নির্মাণসম্পন্ন করে ফেলেছে। জাপানের পরিকল্পনাবিদরা এমনভাবে ভেন্যুর ডিজাইন করছে যেন অলিম্পিক ভিলেজের আট কিলোমিটারের মধ্যেই ৮৫ ভাগ খেলার ইভেন্ট আয়োজন করা যায়।
১৯৬৪ সালের জাপানের জাতীয় স্টেডিয়ামটি এবারও অলিম্পিকের প্রধান ভেন্যু হিসাবে ব্যবহৃত হবে। তবে স্টেডিয়ামটিকে আরো আকর্ষণীয় করতে এটাকে একটি ফ্লাইং সসারের আকৃতি দেয়া হবে। স্টেডিয়ামটির ধারণ ক্ষমতা ৮০ হাজার।

টোকিও সরকারের ধারণা, অলিম্পিক গেমস তাদের পর্যটনশিল্পে প্রায় দেড় ট্রিলিয়ন ইয়েনের চাহিদা তৈরি করবে। এটা আসবে অলিম্পিক সামগ্রী বিক্রয় ও আবাসন খরচ থেকে।
বেসরকারি খাতের বিনিয়োগসহ এটা তিন ট্রিলিয়ন ছাড়াতে পারে। সেই সাথে দেড় লাখ নতুন কর্ম সংস্থান সৃষ্টি হবে।

আজ আমরা জানার চেষ্টা করব টকিও অলেম্পিকের সবছেয়ে বড় চমক 8K প্রযুক্তি সম্পরকে।
2020 অলেম্পিকে সরাসরি সম্প্রচার করা হবে । সম্পূর্ন HD কোয়ালিটি ভিডিও দেখতে পাবেন। এখানে হাইব্রিড ব্রডকাস্ট সিস্টেম ব্যাবহার করা হবে। আপনি Comment ও Tweet করতে পারবেন যা সরাসরি Screen এ comment ও Tweet দেখতে পাবেন। এছাড়া খেলার স্কোর ও বিস্তারিত তথ্য স্পষ্টভাবে স্ক্রিনে দেখতে পাবেন।
32 মেগাপিক্সেল ক্ষমতা সম্পন্ন ক্যামেরা ব্যাবহার করা হবে। আর কেমেরাটি অনেক বেশি সংবেদনশীল । এবং সাধারন ক্যামেরা থেকে ১৬ গুন প্রখর।

8K টেকনোলোজির ক্যামেরা

এটা হচ্ছে সেই ক্যামেরা যা দিয়ে ১৯৬৪ সালে সর্বপ্রথম টোকিও অলেম্পিকে সরাসরি সম্প্রচার করা হয় সম্পুর্ন কালার ভিডিও ।

সাউন্ড রিসিভার

আর এগুলো হচ্ছে মাইক্রোফোন যা দিয়ে খুব ভাল মানের সাউন্ড রেকর্ড করা সম্ভব।

লাইভ সাবটাইটেল দেখতে পারবেন । জাপানি ভাষা বুঝর সাধ্য আমাদের নাই তাই জাপানিরা একটু আগে ভাগেই সতর্কতা অবলম্বন করছে বলে মানে হচ্ছে।

Sign-Language

আরো থাকছে বোবা দের জন্য সয়ংক্রিয় সাইন-লেংগুয়েজ ।
ইনস্ট্যান্ট ট্রান্সলেট সিস্টেম

সয়ংক্রিয় ভাবে তাৎখনিক অনুবাদ করতে পারে এমন ডিভাইস ব্যবহার করা হবে ।

উন্নত মানের Money Transferring System তো থাকছেই ।
টিউনটি কেমন হল কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না। কোন ভুল ত্রুটি থাকলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন।
কষ্টকরে টিউনটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ।
This post was written by: Rashedul Islam
Assalamualaikum, I am Rashedul Islam Arman from Chittagong,Bangladesh. Founder of this Blog Alhamdulillah.If you Have any Problem,Complain,Suggestion or for Anything don't Hezitate to Contact ME,You can Directly contact me on my Facebook I'D
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)



0 Responses to “চোখ ধাঁধাঁনো যে সকল প্রযুক্তি দেখবেন ২০২০ টোকিও অলেম্পিকে ।”
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
ধন্যবাদ