বৃহস্পতিবার, ৫ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫
দ্রুত গতিতে যানবাহন চালাতে নিষেধ করছেন রাসুল [সা.]

আরবি হাদিস
وَعَنِ ابنِ عَبَّاسٍ رَضِيَ اللهُ عَنهُمَا: أنَّهُ دَفَعَ مَعَ النَّبيِّ ﷺ يَوْمَ عَرَفَةَ فَسَمِعَ النَّبِيُّ ﷺ وَرَاءهُ زَجْراً شَديداً وَضَرْباً وَصَوْتاً للإِبْلِ، فَأشَارَ بِسَوْطِهِ إلَيْهِمْ، وَقَالَ: «يَا أيُّهَا النَّاسُ، عَلَيْكُمْ بالسَّكِينَةِ، فَإنَّ الْبِرَّ لَيْسَ بالإيضَاعِ ». رواه البخاري، وروى مسلم بعضه .
বাংলা হাদিস
ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহু কর্তৃক বর্ণিত, তিনি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সঙ্গে আরাফার দিনে (মুযদালিফা) ফিরছিলেন। এমন সময় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পিছন থেকে (উটকে) কঠিন ধমক ও মারধর করার এবং উঁটের (কষ্ট) শব্দ শুনতে পেলেন। তৎক্ষণাৎ তিনি তাদের দিকে আপন চাবুক দ্বারা ইশারা করে বললেন, হে লোক সকল! তোমরা ধীরতা ও স্থিরতা অবলম্বন কর। কেননা, দ্রুত গতিতে বাহন দৌড়ানোতে পুণ্য নেই।
[বুখারি ১৬৭১, মুসলিম ১২৮২, নাসায়ি ৩০১৮, ৩০১৯, ৩০২০, ৩০২১, আবু দাউদ ১৯২০, আহমদ ১৭৯৪, ১৮০১, ১৮২৪, ২০৮৩, ২১৯৪, ২২৬৪, ২৪২৩, ২৫০৩, ৩২৯৯]
বৃহস্পতিবার, ৫ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫ by টেকপ্লাস · 0
কোন গুনাহ কখনোই ক্ষমা করবেন না আল্লাহ মহান!

আল্লাহ তায়ালা ইরশাদ করেন, নিশ্চয়ই আল্লাহ তাঁর সঙ্গে কাউকে শরিক করা ক্ষমা করেন না। এ ছাড়া অন্যান্য অপরাধ ক্ষমা করেন। কিন্তু যে আল্লাহর শরিক করে, সে এক মহাপাপ করে [সুরা নিসা-৪৮]। এমনিভাবে সুরা নিসার ১১৬ নং আয়াতে ইরশাদ করেন, কেই আল্লাহর শরিক করিলে সে ভীষণভাবে পথভ্রষ্ট হয়। শিরক হচ্ছে আল্লাহ তায়ালার সত্তা ও গুণাবলী সম্পর্কে যেসব বিশ্বাসের কথা বলা হয়েছে তেমন কোনো বিশ্বাসসৃষ্ট বস্তুর ব্যাপারে অথবা ইবাদত, মহব্বত ও সম্মান প্রদর্শনের লক্ষ্যে আল্লাহ ব্যতীত অন্য কাউকে আল্লাহর সমতুল্য মনে না করা। যারা আল্লাহর সঙ্গে শরিক করে তাদের মুশরিক বলে। তারা চিরকাল জাহান্নামে থাকবে। কোরানে পাকে এসেছে মুশরিকরা জাহান্নামে পৌঁছে বলবে, আল্লাহর শপথ! আমরা তো ¯পষ্ট বিভ্রান্তিতেই ছিলাম, যখন আমরা তোমাদিগকে জগৎসমূহের প্রতিপালকের সমকক্ষ গণ্য করতাম [সুরা শুআরা-৯৭-৯৮]।
সুরা লুকমানের ১৩নং আয়াতে হজরত লুকমান স্বীয় পুত্রকে উপদেশ দানের সময় বলেন হে বৎস! আল্লাহর সঙ্গে কাউকে শরিক কর না। নিশ্চয়ই আল্লাহর সঙ্গে শরিক করা মহাঅন্যায়। ১৫নং আয়াতে আল্লাহ তায়ালা বলেন যদি তোমার মাতা-পিতা আমার সঙ্গে এমন কোনো বিষয়কে শরিক করতে পীড়াপীড়ি করে যার জ্ঞান তোমার নেই তাহলে তুমি তাদের কথা মানবে না। এই আয়াতদ্বয়ের ব্যাখ্যায় তাফসিরে মাআরিফু কোরান [বাংলা অনুবাদ-১০৫৬]
এ বলা হয়েছে হজরত লুকমান হাকিমের জ্ঞানগর্ভ বাণীসমূহের মধ্যে সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে আকিদাসমূহ পরিশুদ্ধ করা। তন্মধ্যে সর্বপ্রথম কথা হলো কোনো প্রকারের অংশীদার স্থির না করে আল্লাহ পাককে গোটা বিশ্বের স্রষ্টা ও প্রভু বলে বিশ্বাস করা। সঙ্গে সঙ্গে আল্লাহ তায়ালা ব্যতীত অন্য কাউকে উপাসনা-আরাধনায় অংশীদার স্থাপন না করা। কারণ আল্লাহ তায়ালার কোনো সৃষ্ট বস্তুকে স্রষ্টার মর্যাদা সম্পন্ন মনে করার মতো গুরুতর অপরাধ দুনিয়াতে আর কিছুই হতে পারে না। ইসলামে সন্তানের প্রতি মাতা-পিতার ত্যাগের পরিপ্রেক্ষিতে তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করার নির্দেশ প্রদান করা হয়েছে। কিন্তু শিরক এমন এক জঘন্য অপরাধ, যা মাতা-পিতার নির্দেশ তো দূরের কথা বাধ্য করলেও তা মানা কারো পক্ষেই জায়েজ হবে না। বরং তখন তা প্রত্যাখ্যান করা আবশ্যকই বটে। মোটকথা শিরক এমন একটি মারাÍক অপরাধ যা মৃত্যুর আগে খাঁটি অন্তরে তওবা না করলে আল্লাহ তায়ালা কখনো ক্ষমা করবেন না। তাই আমাদের দৈনন্দিন জীবনে সব কাজকর্মে একটু সচেতনতা বোধ জাগিয়ে রেখে চলতে হবে। যেন আমরা শিরকের মতো ভয়াবহ জঘন্য পাপ থেকে বেঁচে থাকতে পারি। শিরকমুক্ত ইবাদত করতে পারি। আল্লাহ আমাদের সেই তৌফিক দান করুন। আমিন।
মাওলানা মিরাজ রহমান
by টেকপ্লাস · 0
অন্যের কাছেও নিচের জন্য দোয়া চাইতেন রাসুল [সা.]

আরবি হাদিস
وعن عُمَرَ بنِ الخطاب رضي الله عنه قال: اسْتَأْذَنْتُ النبي ﷺ في الْعُمْرَةِ، فَأَذِنَ، وقال: « لا تنْسنَا يَا أخيَّ مِنْ دُعَائِك » فقالَ كَلِمَةً ما يَسُرُّني أَنَّ لِي بهَا الدُّنْيَا . وفي رواية قال: « أَشْرِكْنَا يَا أخَيَّ في دُعَائِكَ » رواه أبو داود، والترمذي وقال: حديث حسن صحيح .
বাংলা হাদিস
উমার ইবনুল খাত্তাব রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কাছে উমরাহ করার অনুমতি চাইলাম। তিনি অনুমতি দিয়ে বললেনঃ প্রিয় ভাই আমার, তোমার দোআর সময় আমাদেরকে যেন ভুলো না। এমন বাক্য তিনি উচ্চারণ করলেন, যার বিনিময়ে সমস্ত পৃথিবীটা আমার হয়ে গেলেও তা আমার কাছে আনন্দদায়ক হিসাবে (গণ্য) নয়। অন্য এক বর্ণনায় বলা হয়েছে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ ভাইয়া! তুমি আমাদেরকেও তোমার দোআয় শরীক রেখো।
[আবু দাউদ, তিরমিযি]
by টেকপ্লাস · 0
বুধবার, ৪ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫
Back Link কি এবং কি ভাবে তা সাবমিট করতে হয়?
Back Link কি এবং কি ভাবে তা সাবমিট করতে হয়?
বর্তমান সময়ে সবচেয়ে আলোচিত বিষয় হচ্ছে Back Link কি ?
সবাই তার নিজের সাইটটি কে গুগোল এর ১নম্বর এর দেখতে চায়। কিন্তু সেই অনুযায়ী কাজ করে না।তাই আসুন এসইও এর সবচেয়ে বড় বিষয় Back Link এর কথা জেনে নেই। Back Link হচ্ছে নিজের সাইট এর লিংক অন্য কোন সাইট এ যে কোন ভাবে সাবমিট করা এবং সেই লিংক যাতে কোন না কোন ভাবে ভিজিটর কে আকৃষ্ট করে সেটি সরাসরি হতে পারে আথবা অন্য কোন ভাবে হতে পারে । যেমন আমি যদি কোন সাইট এ আমার মতামত প্রকাশ করি তবে তার সাথে আমি যদি আমার সাইট এর লিংক টি যুক্ত করে দেই তবে যদি সেই সাইট টির মালিক তা প্রকাম করে তবে আমি আমার সাইট এর জন্য Back Link পাব সেটি লকানো লিংক এর মাধ্যমেও হতে পারে একে Anchor Link বলে।তবে সব সাইট এ কাজ করবেন না করন সুযোগ পেলে এটা ব্যবহার করবেন যেমন আপনার সাইট রিলেটে সাইট এ মতামত প্রকাশ করলে কোন সম্যস্যা নেই । আর দেখবেন যারা লিংক কে অনুমদন দেয় শুধু তাদের ক্ষেত্রে করবেন না হলে করবেন না।
২. No Follow
কিছু Do follow এবং No follow High PR site লিংক দেওয়া হলো।
Do Follow এবং No Follow একে অপরের সংগে যুক্ত তাই দুটোই সমান ভাবে জরুরি ।তবে No Followলিংক Do Followছাড়া তেমন কাজের না। কিন্তু আজ কাল Do Follow লিংক এর প্রতিযোগী বেশি তাই No Followএই ক্ষেত্রে অনেক কাজে লাগে।
কিছু Do Follow High PR Forum Site এর লিংক
http://www.phpbb.com/community/
http://www.v7n.com/forums/
http://www.siteownersforums.com/index.php
http://forum.joomla.org/
http://forums.searchenginewatch.com/
http://forums.cnet.com/
http://forums.mysql.com/
http://forums.digitalpoint.com/
http://affiliate-marketing-forums.5staraffiliateprograms.com/
http://www.sitepoint.com/forums/forum.php
http://www.warriorforum.com/
http://forum.deviantart.com/
http://www.webhostingtalk.com/
http://mygamebuilder.com/forum/
http://www.htmlforums.com/index.php?
http://www.geekvillage.com/forums/index.php
http://www.seoforum.net.au/seoforum/index.php
বুধবার, ৪ ফেব্রুয়ারী, ২০১৫ by টেকপ্লাস · 0
(এস,ই,ও শিখুন পরব ১ ) কিভাবে আপনার ওয়েব সাইটটি গুগল এ সাবমিট করবেন ।
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
নতুনদের কাজে দিবে। এস,ই,ও এর প্রধান কাজ টি হচ্ছে ওয়েব ডিরেক্টরিতে ওয়েব সাইট সাবমিশন । কিভাবে ওয়েব সাইট ওয়েব ডিরেক্টরিতে সাবমিট করবেন আজ আমি আপনাদের ধাপে ধাপে শিখাবো
প্রথম ধাপঃ প্রথমে আপনার গুগোল একাউন্টে লগ ইন করুন
এর পরে সাবমিট ইউ আর এল এ আপনার সাইটটির ইউ আর এল লিখুন এই ভাবে
এর পরে ক্যাপচা টাইপ করে সাবমিট এ ক্লিক করুন ।
ওয়েব সাইট সাবমিশন এর কাজ শেষ
দ্বিতীয় পরবে আমরা শিখবো সাইট ম্যাপ সাবমিশন,সেট প্রিফারড ভারসন,চোস কান্ট্রি,ম্যানেজ সাইট ইউজার
by টেকপ্লাস · 0
Google সার্চে ১ম পেজে থাকা ও বেশি ভিজিটর পাওয়ার জটিল কৌশল।
Google সার্চে ১ম পেজে থাকা মানে বেশি ভিজিটর পাওয়ার।কিন্তু ভুল বাছাইয়ের কারনে আমরা সাচে ১ম পেজে থাকতে পারিনা।একটু বুদ্ধি খাটিয়েই আপনি ও Google সার্চে ১ম পেজে থাকাতে পারবেন।
প্রথমে আপনাকে যেতে হবে এই লিংকে।Google AdWords Keyword Tool নামের এই Keyword Tool সকল SEO Optimizer দের কাছর খুবই জনপ্রিয়।
এখানে গিয়ে আপনি যে ধরনের Keyword দিয়ে সাইট বানাতে চান সেই Keyword টি Enter one keyword or phrase per line তে গিয়ে টাইপ করুন।এরপর Get keyword Ideas এ Click করলে পাবেন আপনার keyword এর সকল তথ্য।যেমন keyword টিতে Advertiser Competition কেমন,গত মাসের কতবার সারচ করা হয়েছে,Global Monthly Search Volume কত এসব।আপনি এখান থেকে যে সকল keyword এ কম Advertiser Competition আছে কিন্তু Local Search Volume বেশি সে সকল keyword গুলো আপনি বেছে নিন।
যেমন মনে করুন আপনি গান ডাউনলোড (song Download) নিয়ে একটি সাইট বানাবেন।কিন্তু song Download keyword টিতে খুব বেশি Advertiser Competition রয়েছে।
তাই এই keyword টি দিয়ে আপনি search এ প্রথমে থাকা খুব কঠিন।কিন্তু আপনি যদি (song marathi,dhoom download,) keyword টি নিয়ে সাইট বানান কারন এ সকল keyword গুলোর Advertiser Competition কম কিন্তু এতে Local Search Volume বেশি।তাই যদি আপনার keyword টির বিপরীতে সাইটের content
যদি ভালো হয় তবে আশা করা যায় আপনি ঐ keyword এর বিপরীতে Google সার্চে ১ম পেজে থাকবেন।কারন আমরা জানি আপার কেস থেকে লোয়ার কেসে অনেক বেশি হিট পাওয়া যায়।
তো চেস্টা করেই দেখুন।
এখানে গিয়ে আপনি যে ধরনের Keyword দিয়ে সাইট বানাতে চান সেই Keyword টি Enter one keyword or phrase per line তে গিয়ে টাইপ করুন।এরপর Get keyword Ideas এ Click করলে পাবেন আপনার keyword এর সকল তথ্য।যেমন keyword টিতে Advertiser Competition কেমন,গত মাসের কতবার সারচ করা হয়েছে,Global Monthly Search Volume কত এসব।আপনি এখান থেকে যে সকল keyword এ কম Advertiser Competition আছে কিন্তু Local Search Volume বেশি সে সকল keyword গুলো আপনি বেছে নিন।
যেমন মনে করুন আপনি গান ডাউনলোড (song Download) নিয়ে একটি সাইট বানাবেন।কিন্তু song Download keyword টিতে খুব বেশি Advertiser Competition রয়েছে।
তাই এই keyword টি দিয়ে আপনি search এ প্রথমে থাকা খুব কঠিন।কিন্তু আপনি যদি (song marathi,dhoom download,) keyword টি নিয়ে সাইট বানান কারন এ সকল keyword গুলোর Advertiser Competition কম কিন্তু এতে Local Search Volume বেশি।তাই যদি আপনার keyword টির বিপরীতে সাইটের content
যদি ভালো হয় তবে আশা করা যায় আপনি ঐ keyword এর বিপরীতে Google সার্চে ১ম পেজে থাকবেন।কারন আমরা জানি আপার কেস থেকে লোয়ার কেসে অনেক বেশি হিট পাওয়া যায়।
তো চেস্টা করেই দেখুন।
by টেকপ্লাস · 0
স্তনের আকার নষ্ট হয় যে ৫টি কারণে
নারীদেহের খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ হল স্তন
নারীদেহের খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ হল স্তন। সুস্থ দেহের পাশাপাশি সুন্দর স্তনেরও প্রয়োজন রয়েছে। কিন্তু কর্মব্যস্ত জীবনে নারীরা নিজের দেহের প্রতি খুব কমই যত্ন নিতে পারেন। দেহকে সুস্থ রাখার সাথে সুগঠিত স্তন পেতে সঠিক ডায়েট, পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম, প্রচুর পানি করা, মাঝে মাঝে নিজেই নিজের স্তন চেক করা প্রয়োজন। কিন্তু অনেক নারীর ক্ষেত্রেই নিজের দেহের প্রতি অযত্নের কারণে দেখা দেয় নানা সমস্যা এবং সাথে স্তনের আকারও নষ্ট হয়ে থাকে। তাই জেনে রাখুন কিছু বিষয় যেই কারণে স্তনের আকার নষ্ট হয়।
ভুল সাইজের ব্রা পরা
স্তনের সাইজ অনুযায়ী যদি সঠিক মাপের ব্রা না পরা হয় তাহলে তা স্তনের আকার নষ্ট হওয়ার জন্য দায়ী। তাই ব্রা কেনার সময় অবশ্যই দেখেশুনে সঠিক মাপের ব্রা কেনা উচিৎ। আবার অন্যদিকে ১৫ বছরের একটি গবেষণার পর ২০১৩ তে প্রকাশ করা হয়, যে সকল নারীরা কখনোই ব্রা পরেন নি তাদের স্তন যারা সবসময় ব্রা পরছেন তাদের থেকেও সুগঠিত।
পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি না খাওয়া
সর্বদা সুস্থ থাকার মূল মন্ত্রই হল পানি। ঠিক মতো পানি পান না করলে যেমন ত্বকের লাবণ্যতা নষ্ট হয়ে যায় ঠিক একই ভাবে স্তনের আকারও নষ্ট হয়ে থাকে। তাই সুস্থ থাকতে ও সুগঠিত স্তন পেতে অবশ্যই পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি খাওয়া উচিৎ নারীদের।

রোদের আলো থেকে স্তন রক্ষা না করা
আমরা জানি যে সূর্যের আলো আমাদের ত্বকের জন্য ক্ষতিকর। এর থেকে বাঁচার উপায় হল সানস্ক্রিন। যদিও আমাদের দেশে নারীরা সানবাথ করেন না। কিন্তু তারপরেও অনেক নারীই খোলামেলা কাপড় পরে থাকেন। তাই অন্যান্য দেহের অন্যান্য অংশে সানস্ক্রিন ব্যবহার করার পাশাপাশি স্তনেও সানস্ক্রিন ব্যবহার করতে হবে।
ধূমপান ত্যাগ করতে হবে
দীর্ঘ ৮ বছরের একটি গবেষণার পর বলা হয়েছে যে স্তনের আকার নষ্ট হওয়ার পিছনে ধূমপান করা অন্যতম কারণ। ধূমপানের ফলে নারীর স্তনের টানটান ভাব নষ্ট হয়ে যায় এবং যার কারণে স্তন সুগঠিত থাকে না।
অতিরিক্ত ওজন কমিয়ে ফেলা
আপনি যদি অতিরিক্ত ডায়েট করে থাকেন তাহলে তা স্তনের জন্য ক্ষতিকর। খুব বেশি ডায়েট করার জন্য দেহের চামড়ার সতেজ ভাব কমে যায় চামড়া ঝুলে পড়ে। এবং ওজন কমানোর পরে নারীদেহে সবার প্রথমে ওজন কমে স্তনের কারণ স্তনেই সবচেয়ে বেশি ফ্যাট থাকে।
তথ্যঃ goodhousekeeping.com, 5 Bad Habits That Make Your Boobs Sag
by টেকপ্লাস · 0
বিয়ের প্রথম রাতে নারীদের মাঝে কাজ করে যে ভয়গুলো
বিয়ের প্রথম রাত
বিয়ের প্রথম রাত- প্রতিটি মানুষের জীবনেরই অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে এটি। বিয়ের প্রথম রাত তথা ফুলশয্যার রাত নিয়ে পুরুষের মাঝে যেমন কাজ করে প্রবল উত্তেজনা, নারীর মাঝে কাজ করে ঠিক তেমনি ভয়। শুধু ভয় বললে কম বলা হবে, ভয়-শঙ্কা-অস্বস্তি সব মিলিয়ে অনেকগুলো অনুভব কাজ করে প্রত্যেক নারীর মাঝেই। চলুন, ফুলশয্যার রাত নিয়ে নারীর ৭ ধরণের ভয় সেগুলোর নেপথ্যে কারণগুলো জেনে নিই।
১) প্রথম যৌন মিলনের ভয়টা তো থাকেই
বিয়ের সাথে জড়িয়ে আছে যৌন সম্পর্কের বিষয়টা। এবং প্রেম করে বিয়ে হোক বা পারিবারিক, অবধারিত ভাবেই বিয়ের রাতে এই বিষয়টি নিয়ে প্রবল ভয় কাজ করে নারীদের মাঝে। কেননা এখনো আমাদের দেশের মেয়েরা সাধারণত বিয়ের আগে ভার্জিনই থাকেন। ফলে নিজের জীবনের প্রথম যৌন মিলনের ব্যাপারটি নিয়ে শংকা হওয়াটাই স্বাভাবিক।
২) প্রথম আরেকজন মানুষের সাথে নিরবিলি জীবন
ঠিক আরেকজনও না, বর। এতদিন যাকে কেবল দূর থেকেই দেখেছেন, তার সাথেই এখন কাটাতে হবে জীবন। একই কামরায় দুজনে নিরিবিলি জীবন-যাপন করবেন, একসাথে কাটাবেন জীবনের বাকি রাতগুলো। কী হবে, কেমন হবে ইত্যাদি নিয়ে সব নারীই অনেক কিছু চিন্তা করে ফেলেন।
৩)কেমন দেখাচ্ছে আমাকে?
বিয়ের প্রথম রাত বলে কথা, প্রত্যেক নারীই চান এইদিন তাঁকে অপ্সরার মত দেখতে লাগুক। কেমন দেখাচ্ছে তাঁকে, বরের চোখে ভালো লাগছে কিনা ইত্যাদি বিষয় নিয়ে শংকায় ভোগেন প্রায় সব নারী।
৪) পরের দিন সকালটা কেমন হবে?
নতুন একটি মানুষের সাথে শুরু হবে পরের দিনটি। লজ্জা, জড়তা, অস্বস্তি সবকিছু মিলিয়ে একটি নতুন জীবনের যাত্রা। নিজের চিরচেনা জীবনের প্রায় সবকিছুই মেয়েদের ফেলে আসতে হয় বাবার বাড়িতে, নিজের প্রায় সমস্ত অভ্যাসই বিয়ের পর বদলে ফেলতে হয়। পরের দিন সকালটি কেমন হবে, কোন কাজটি কীভাবে করবেন এগুলো নিয়ে দুশ্চিন্তায় ভোগেন প্রায় সব নারীই।
৫)চারদিকে শুধু নতুন মানুষ
কেবল স্বামী তো নন, শ্বশুরবাড়িতে প্রায় সকলেই নতুন। সকলের সাথে মানিয়ে নেয়া, সকলের সাথে সম্পর্ক তৈরি করার পালাটি শুরু হয়ে যায় বিয়ের প্রথম রাতটি থেকেই। পরের দিন থেকেই একেবারে ভিন্ন একটি জীবনের যাত্রা শুরু। বিয়ের রাতে শ্বশুরবাড়ির প্রায় সবকিছুই নিয়েই ভাবতে থাকেন মেয়েরা।
৬) জন্মনিয়ন্ত্রণ
প্রেমের বিয়ে হোক বা পারিবারিক, যৌন অভিজ্ঞতা আগে থাকুক বা না থাকুক- কোন নারীই চান না বিয়ের প্রথম রাতেই গর্ভবতী হয়ে যেতে। কিন্তু প্রথম রাতেই বরের সাথে বিষয়টি নিয়ে কথা বলা অস্বস্তিকর। তাই বলাই বাহুল্য নার্ভাস হয়ে পড়েন নারীরা বিষয়টি নিয়ে।
৭) মা-বাবাকে মনে পড়ে সবচাইতে বেশি
জীবনে কখনো পরিবারকে ছেড়ে থাকা হয়নি। কীভাবে থাকা হবে সবাইকে ছাড়া? মা-বাবাকে ছাড়াতে কীভাবে কাটবে জীবন? ইত্যাদি শঙ্কা সব মেয়েকেই কমবেশি ঘিরে ধরে বিয়ের প্রথম রাতে।
সূত্র-
টাইমস অফ ইনডিয়া, মান্ত্রা ও সানন্দায় প্রকাশিত একাধিক প্রবন্ধের আলোকে
টাইমস অফ ইনডিয়া, মান্ত্রা ও সানন্দায় প্রকাশিত একাধিক প্রবন্ধের আলোকে
by টেকপ্লাস · 0
ব্রা পরার একটি বিরক্তিকর সমস্যা ও তার সমাধান
নারীরা ব্রা পরার সময় একটি বিরক্তিকর সমস্যার সম্মুখীন হন
নারীরা ব্রা পরার সময় একটি বিরক্তিকর সমস্যার সম্মুখীন হন, বিশেষ করে যারা একটু ভারী গড়নের অধিকারিণী ও যারা একটু বেশি টাইট ব্রা পরেন। সমস্যাটি হলো ব্যাক ফ্যাট বা পিঠের বিচ্ছিরি মেদ। ব্রা পরার পর পিঠের মাঝখানে যেখানে ব্রায়ের স্ট্রাপ রয়েছে, সেখানটি ফুলে থাকে বা ভাঁজ পড়ে থাকে বেশীরভাগ নারীর ক্ষেত্রেই।
এই সমস্যাটি আপাত দৃষ্টিতে খুব বড় সমস্যা নয়। এটি এমন কোনো ব্যাপার নয় যে পুরো পৃথিবীর চোখে পড়ছে, এটি শুধুমাত্র যিনি অনুভব করছেন তিনিই বুঝতে পারছেন। তারপরও এই সমস্যাটির সমাধান করা জরুরী। কেন জানতে চান?
যে কারণে এই সমস্যার সমাধান জরুরীঃ
ব্রা পরার পর পিঠের মাঝে ব্রা স্ট্রিপের কাছে মাংসপেশি ফুলে উঁচু হয়ে যাওয়ার এই ব্যাপারটি মূলত অনেকগুলো কারণে হয়ে থাকে। প্রথম কারণ হচ্ছে মেদ। এবং দ্বিতীয় কারণ হলো মেদের নিচের মাংসপেশি যাকে বলা হয়ে থাকে ল্যাটিসসিমাস ডোরসি বা ল্যাটস।

ওমান’স স্ট্রেন্থ ন্যাসন এবং লাইফ টু গেট লিন বইয়ের লেখক হলি পারকিন্স বলেন, ‘সাধারণত নারীদেহের এই ল্যাটস অর্থাৎ মেদের নিচের মাংসপেশি অনেক দুর্বল থাকে’। যখন মাংসপেশি অনেক শক্ত এবং সুগঠিত থাকে তখন ফ্যাট এবং তার উপরের চামড়া অনেকটা স্মুদ অর্থাৎ মসৃণ দেখায়। যখন মেদের নিচের মাংসপেশি দুর্বল থাকে এবং সঠিকভাবে সুগঠিত থাকে না তখন ফ্যাট অংশটুকু উঁচু হয়ে ফুলে উঠার প্রবণতা দেখায়।
এই ফ্যাটের নিচের মাংসপেশি অর্থাৎ ল্যাটস আমাদের দেহের বিশাল অংশ জুড়েই থাকে যা আমরা হাত মাথার উপরে নেয়ার সময় কাজে লাগাই। সুতরাং এই ল্যাটসগুলোর ব্যায়াম করলে আমাদের চলাফেরা অনেক বেশি সহজ হবে এবং একই সাথে আমাদের মেটাবোলিজম সিস্টেম উন্নত হবে।
যা করতে হবেঃ
হ্যান্ডস ডাউন ব্যায়ামটি সবচাইতে কার্যকরী ব্যায়াম, মহিলাদের এই ল্যাটসের জন্য বলে জানান পারকিন্স। এই ব্যায়ামটিকে বলা হয় ‘narrow grip lat pulldown’। এই ব্যায়ামটি নিয়মিত করলে মেদের নিচের মাংসপেশি সুগঠিত হবে।
ব্যায়ামটি করতে হলে পা মেঝেতে সমতল রেখে একটি ল্যাট পুলডাউন স্টেশনে বসে নিন। এবার দুহাতের মাঝে ৮ ইঞ্চি দূরত্ব রেখে উঁচু করে বারটি টেনে নিন। কিছুটা পেছন দিকে হেলে বারটি নিজের বুকের উপর পর্যন্ত টেনে নিন। এভাবে ৩ সেটে ১৫ বার করে করুন। প্রতি সেটের মাঝে ৩০ সেকেন্ড সময় নিন। এই ব্যায়ামটি প্রতি সপ্তাহে ২/৩ বার করুন। ব্যায়ামটি ভালো করে বুঝতে হলে পাশের ছবিটি ও নিচের ভিডিওটি দেখে নিন।
by টেকপ্লাস · 0
চুমু সম্পর্কে যে ৫টি জিনিস আপনার অজানা
চুমু জীবনের একটি স্বভাবিক নিয়ম। তো জেনে নিন চুমু সম্পর্কে ৫ টি তথ্য
- ১. পুরুষ এবং নারী দুইজন আলাদা দৃষ্টিভঙ্গি থেকে চুমু খায়। পুরুষ সাধারণত যৌন উত্তেজনার জন্য চুমু খায় পক্ষান্তরে চুমুর মাধ্যমে সঙ্গীকে মূল্যায়ন করে।
- ২.এক জরিপ বলছে ৬৭ শতাংশ পুরুষ চুমু খাওয়ার সময় তার সঙ্গীর ঠোঁটে লিপিষ্টিক লাগানো থাকুক, এটা পছন্দ করেনা। ৫৩ শতাংশ নারী ক্লিন শেভড অবস্থায় চুমু খেতে পছন্দ করে। ৩৩ শতাংশ মানুষ চুমু খাওয়ার সময় তাদের চোখ খোলা রাখে।
- ৩. চুমু খাওয়ার সময় অধিকাংশ মানুষেরই নিজের অজান্তেই মাথা ডান দিকে ঝুঁকে থাকে। সে বাঁহাতি হোক বা ডান হাতি হোক সেটা কোনো ব্যাপার নয়।
- ৪.চুমু খাওয়া স্বাস্থ্যকর।
- ৫. নারীর চেয়ে একজন পুরুষ তার প্রথম চুমুর কথা বেশি মনে রাখে। প্রথম চুমুর চেয়ে নারী তার প্রথম জুতোর কথা বেশি মনে রাখে।
by টেকপ্লাস · 0
আপনার কি 'ফোবিয়া' হয়েছে? জেনে নিন ৯টি প্রশ্নে
সাধারণত ফোবিয়া বলতে আমরা ভয় বুঝি। তবে ফোবিয়া মানে শুধু ভয় নয়। ভয়ের সাথে জড়িয়ে থাকে অকারণ দুশ্চিন্তা, প্যানিক ভাব আর প্রচণ্ড রকমের একটা বিরক্তি। সেই সঙ্গে ভয়ের পরিস্থিতিকে এড়িয়ে চলার প্রবণতা। অপছন্দের পরিস্থিত মোকাবিলা করতে পারার অমূলক অক্ষমতা থেকেই জন্ম নেয় ফোবিয়া। অ্যাংজাইটি বা টেনশনের যথার্থ, যুক্তিসম্মত কারণ থাকলে সেটা ভয়। কিন্তু ভিত্তিহীন কারণে দুশ্চিন্তার নামই ফোবিয়া। সেই ফোবিয়া থেকে যখন কেউ এমন কাজ করতে শুরু করে, যেটা নিজের এবং অন্যের অসুবিধা, ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায় তখন সেটা ডিজঅর্ডার। চিকিত্সাশাস্ত্র অনুযায়ী ফোবিয়া এক ধরনের অ্যাংজাইটি ডিজঅর্ডার।
আপনার ফোবিয়া হয়েছে কি না, তা বোঝার জন্য নিচের প্রশ্নগুলোর জবাব দিন। এগুলোর মধ্যে অন্তত চারটির উত্তর যদি 'হ্যাঁ' হয়, তাহলে আপনি ফোবিয়ায় আক্রান্ত এবং আপনার ডাক্তারের পরামর্শ নেয়া উচিত।
১) হঠাত্ করে প্রচণ্ড ভয়, অস্বস্তি, উত্কণ্ঠা লাগে?
২) কোনো জায়গায় যেতে আপনি অস্বস্তি বোধ করেন বা যাওয়াটা এড়িয়ে যান ভয় পান বলে?
৩) হয়তো অ্যাংজাইটির অ্যাটাক হবে, অ্যাটাক হলে আপনি পালাতে পারবেন না, কেউ দরকারে কাছে থাকবে না - সারাক্ষণ এমন মনে হয়?
৩) হয়তো অ্যাংজাইটির অ্যাটাক হবে, অ্যাটাক হলে আপনি পালাতে পারবেন না, কেউ দরকারে কাছে থাকবে না - সারাক্ষণ এমন মনে হয়?
৪) কাজের জায়গায় সবাই আপনাকে দেখছে, এমন ভাবেন?
৫) নিজের চিন্তাভাবনা, কল্পনাকে নিয়ন্ত্রণে না রাখতে পারলে অ্যাংজাইটি হয়?
৬) কোনো কিছু ঠিক আছে কি না তা দেখার জন্য বারবার সেটা চেক করতে থাকেন?
৭) পরিবার-পরিজন, টাকাপয়সা, অসুস্থতা এসব নিয়ে ক্রমাগত টেনশন করেন?
৮) কোনো বড় ধরনের অ্যাক্সিডেন্টের মুখোমুখি হয়েছেন, যেমন শারীরিক হয়রানি, ধর্ষণ?
৬) কোনো কিছু ঠিক আছে কি না তা দেখার জন্য বারবার সেটা চেক করতে থাকেন?
৭) পরিবার-পরিজন, টাকাপয়সা, অসুস্থতা এসব নিয়ে ক্রমাগত টেনশন করেন?
৮) কোনো বড় ধরনের অ্যাক্সিডেন্টের মুখোমুখি হয়েছেন, যেমন শারীরিক হয়রানি, ধর্ষণ?
৯) টানা কিছুদিন ধরে হতাশ লাগছে, কোনো কিছুতেই আগ্রহ পাচ্ছেন না?
'লিভ ইওর প্যাশন' ম্যাগাজিনে প্রকাশিত 'ফোবিয়া' অবলম্বনে রচিত
by টেকপ্লাস · 0
সুস্থ থাকতে ৪ টি অভ্যাসে পরিবর্তন আনুন
সুস্থ থাকতে ভালো অভ্যাসের প্রয়োজনীয়তা অনেক বেশি। কর্মব্যস্ত জীবনে চলতে গিয়ে এমন কিছু অভ্যাস আমরা গড়ে তুলি নিজের মনের অজান্তে যা আসলে দেহের জন্য ক্ষতিকর। আর একবার একটি কাজ অভ্যাসে পরিণত হয়ে গেলে তা থেকে ফিরে আসা খুব কঠিন। কিন্তু সুস্থতার জন্য অভ্যাসগুলো অবশ্যই পরিবর্তন করতে হবে আমাদের।
দাঁত দিয়ে নখ কাটা
এই অভ্যাসটি ছোট থেকে বড় অনেকেরই মধ্যে দেখা যায়। কিন্তু এই অভ্যাসটি হতে পারে আমাদের শরীরে কোন এক অসুখের কারণ। আমাদের নখে অনেক ময়লা জীবাণু থাকে। আমরা অনেক সময় হাত ধুইনা ঠিক মত, তখন ময়লা-জীবাণু সবই নখে রয়ে যায়। তাই দাঁত দিয়ে নখ কাটলে, নখের সমস্ত ময়লা মুখ দিয়ে আমাদের পেটে যায় এবং অসুখ দেখা দেয়। তাই এই অভ্যাসটি দূর করা উচিৎ।
রাত জাগা
সুস্থ থাকার জন্য দৈনিক ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা ঘুমানো উচিত আমরা সবাই জানি। কিন্তু তারপরও আমরা ইচ্ছে করে রাত জাগি, এবং এটি খুব খারাপ ধরণের একটি বাজে অভ্যাস। এই অভ্যাসটি শরীরের অনেক ক্ষতি করে থাকে। আপনি রাত জাগছেন অথচ পরের দিন সকালে আপনার ক্লাস, অফিস, যে কোন কাজ থাকতে পারে, তখন কি উচিত হবে রাত জেগে থাকা? অবশ্যই না। তাই এই বাজে অভ্যাসটি যত তাড়াতাড়ি সম্ভব পরিহার করুন।
জাঙ্ক ফুড খাওয়া
আমরা জানি জাঙ্ক ফুড শরীরের জন্য মোটেও স্বাস্থ্যকর নয়। কিন্তু তারপরও আমরা খেয়ে থাকি। অনেক দিন পর পর একবার খাওয়া সেটা কোন সমস্যা না, কিন্তু অনেকেই আছেন যারা প্রতিদিন জাঙ্ক ফুড খেয়ে থাকেন এবং এর কারণে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকেনা এবং অনেক সময় পাকস্থলীতে ব্যথা হয়। তাই এই বাজে অভ্যাসটি অবশ্যই পরিহার করা উচিত।
অতিরিক্ত স্ন্যাক্স খাওয়া
যে কোন রকমের স্ন্যাক্স খেতে আমরা দারুণ পছন্দ করি। যেমন কোন কারণে ভালো লাগছেনা ইচ্ছে করছে কিছু একটা খেতে, কিংবা টিভি অথবা মুভি দেখছেন সাথে সাথে একের পর এক স্ন্যাক্স খাচ্ছেন এটি খুব বাজে অভ্যাস। খাওয়া ভালো কিন্তু একদিনে বার বার খাওয়া ঠিক না।
তথ্যঃ rd.com, Bad Habits and the Best Ways to Quit Them
by টেকপ্লাস · 0
এবার আপনিও পারবেন মাত্র কয়েক সেকেন্ড এ আপনার facebook প্রোফাইল এর numeric আইডি কোড বের করতে !!!!
আসসালামু আলাইকুম আশা করি ভালো আছেন সবাই । ফেসবুক এর আইডি কোড সম্পর্কে আশা করি অনেকেরই ধারনা আছে । তার পরও বলছি ফেসবুক প্রোফাইল এর numeric ID code হচ্ছে এমন একটি কোড যা আপনার প্রোফাইল কে তুলে ধরে । মুলত মজার বিষয় হল কোটি কোটি ফেসবুক ইউজার দের সবারই একটি করে numeric ID code থাকে । অনেক ক্ষেত্রে অনেকে নিজের ফেসবুক প্রোফাইল কে প্রমোট করতে এই কোড ব্যবহার করে থাকে । মুলত প্রোফাইল এর সেটিং থেকেই এই কোড বের করা যায় । তবে আজকে আরও সহজ একটি পদ্ধতি আপনাদের সাথে শেয়ার করতে যাচ্ছি
প্রথমে আপনার ফেসবুক প্রোফাইল এ লগিন করুন । লগিন করে যদি হোম এ থাকেন তাহলে সরাসরি আপনার ফেসবুক টাইমলাইন এ চলে যান
এর পরে আপনার টাইমলাইন থেকে আপনার প্রোফাইল লিঙ্ক টি কপি করুন । ঠিক নীচের মত

নীচের ওয়েবসাইট এ যান ঃ- http://findmyfacebookid.com/
আপনার কপি করা লিঙ্ক টি নীচের মত দেখানো জায়গায় পেস্ট করুন

এর পরে "lookup numeric id' তে ক্লিক করুন । যে কোড টি আসবে সেটি হচ্ছে আপনার ফেসবুক প্রোফাইল এর numeric id code. যেমন আমার ক্ষেত্রে কোড টা এরকম আসলো

এভাবে আপনি যে কোন ফেসবুক প্রোফাইল এর আইডি কোড বের করতে পারবেন মাত্র কয়েক সেকেন্ড এর মধ্যে ।
এর পরে আপনার টাইমলাইন থেকে আপনার প্রোফাইল লিঙ্ক টি কপি করুন । ঠিক নীচের মত

নীচের ওয়েবসাইট এ যান ঃ- http://findmyfacebookid.com/
আপনার কপি করা লিঙ্ক টি নীচের মত দেখানো জায়গায় পেস্ট করুন

এর পরে "lookup numeric id' তে ক্লিক করুন । যে কোড টি আসবে সেটি হচ্ছে আপনার ফেসবুক প্রোফাইল এর numeric id code. যেমন আমার ক্ষেত্রে কোড টা এরকম আসলো

এভাবে আপনি যে কোন ফেসবুক প্রোফাইল এর আইডি কোড বের করতে পারবেন মাত্র কয়েক সেকেন্ড এর মধ্যে ।
by টেকপ্লাস · 0
দেখুন, কীভাবে ফেসবুকে শেয়ার করা লিংকের টাইটেল ও ডেসক্রিপশান পরিবর্তন করবেন!
আপনারা অনেকেই হয়ত এই ট্রিকটা অনেক আগে থেকেই জানেন। তবুও, যারা জানেন না, তাদের জন্য আমি নতুনভাবে স্ক্রিনশট সহকারে টিউন করছি।
আপনারা হয়ত দেখেছেন, কিছু কিছু ফেসবুক পেজ তাদের ওয়েবসাইটের লিংক ফেসবুকে শেয়ার করে, যাতে টাইটেল থাকে এক, আর লিংকে ক্লিক করে ভিতরে গেলে টাইটেল থাকে আরেক!
শুধু টাইটেল না, ডেসক্রিপশানও [টাইটেল এর নিচের কয়েক লাইন, যা ফেসবুকের শেয়ার করা পোস্টে আসে] পরিবর্তন করা থাকে।
শুধু কি পেজ? আপনি ইচ্ছা করলে নিজের প্রোফাইল থেকেও কোন লিংক শেয়ার করতে পারেন এরকম কাস্টমাইজ করা লিংক টাইটেল ও ডেসক্রিপশান দিয়ে।
কীভাবে করা যায় এরকম? দেখে নিন, একদম সহজ এই নিয়মটাঃ
১। প্রথমে আগের নিয়মেই আপনার কাঙ্ক্ষিত লিংকটি ফেসবুকের স্ট্যাটাস বক্সে কপি-পেস্ট করুন। এটি ঠিক এরকম দেখাবেঃ

২। এবার টাইটেল এর উপরে আপনার মাউস কারসর নিয়ে যান। দেখবেন, টাইটেল এর ব্যাকগ্রাউন্ড হলুদ হয়ে যাবে।

৩। এবার সেখানে ক্লিক করুন। দেখুন, এটি এডিট করা যাচ্ছে!

৪। তাহলে আর দেরী কেন, বসিয়ে দিন আপনার পছন্দমত কোন টাইটেল! দেখুন, আমি পরিবর্তন করে বাংলা করে দিলামঃ

৫। এবার একই নিয়মে ডেসক্রিপশানটাও পরিবর্তন করে নিন।



৬। এবার দেখুন, ঠিক এরকম হয়ে গেল না? পোস্ট বাটনে ক্লিক করে পোস্ট করুন এবার।
দেখুন, লিংকটি এরকম হওয়ার কথা ছিলঃ

কিন্তু এখন লিংকটি এরকম হলঃ

শুধু টাইটেল না, ডেসক্রিপশানও [টাইটেল এর নিচের কয়েক লাইন, যা ফেসবুকের শেয়ার করা পোস্টে আসে] পরিবর্তন করা থাকে।
শুধু কি পেজ? আপনি ইচ্ছা করলে নিজের প্রোফাইল থেকেও কোন লিংক শেয়ার করতে পারেন এরকম কাস্টমাইজ করা লিংক টাইটেল ও ডেসক্রিপশান দিয়ে।
কীভাবে করা যায় এরকম? দেখে নিন, একদম সহজ এই নিয়মটাঃ
১। প্রথমে আগের নিয়মেই আপনার কাঙ্ক্ষিত লিংকটি ফেসবুকের স্ট্যাটাস বক্সে কপি-পেস্ট করুন। এটি ঠিক এরকম দেখাবেঃ

২। এবার টাইটেল এর উপরে আপনার মাউস কারসর নিয়ে যান। দেখবেন, টাইটেল এর ব্যাকগ্রাউন্ড হলুদ হয়ে যাবে।

৩। এবার সেখানে ক্লিক করুন। দেখুন, এটি এডিট করা যাচ্ছে!

৪। তাহলে আর দেরী কেন, বসিয়ে দিন আপনার পছন্দমত কোন টাইটেল! দেখুন, আমি পরিবর্তন করে বাংলা করে দিলামঃ

৫। এবার একই নিয়মে ডেসক্রিপশানটাও পরিবর্তন করে নিন।



৬। এবার দেখুন, ঠিক এরকম হয়ে গেল না? পোস্ট বাটনে ক্লিক করে পোস্ট করুন এবার।
দেখুন, লিংকটি এরকম হওয়ার কথা ছিলঃ

কিন্তু এখন লিংকটি এরকম হলঃ

by টেকপ্লাস · 0
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যসমূহ (Atom)










